খবর

পটুয়াখালী পৌরসভা’র কেন্দ্রীয় ঈদের ময়দানে পবিত্র ঈদ-উল আযহা’র নামাজের জামাত সকাল ৭.৩০ মিঃ

পটুয়াখালী পৌরসভা’র কেন্দ্রীয় ঈদের ময়দানে পবিত্র ঈদ-উল আযহা’র নামাজের জামাত সকাল ৭.৩০ মিঃ অনুষ্ঠিত হবে। জনতার মেয়র মহিউদ্দিন আহম্মেদ’র পক্ষ থেকে সবাইকে ঈদ-উল আযহা’র শুভেচ্ছা। ঈদ মোবারক।

কোরবানির পশুর বর্জ্য অপসারণে করনীয়

কোরবানির পশুর বর্জ্য অপসারণে পটুয়াখালী পৌরসভার পক্ষ থেকে সকলের সহযোগিতা চাওয়া হয়েছে। কোরবানির দিন সকলের সুস্বাস্থ্য ও পরিবেশ সুরক্ষা নিশ্চিতের লক্ষ্যে দ্রুততম সময়ের মধ্যে কোরবানির বর্জ্য অপসারণে সহযোগিতা করার জন্য জনগণের প্রতি বিশেষ অনুরোধ জানানো হয়েছে। কোরবানিকৃত পশুর রক্ত, নাড়িভূড়ি, গোবর, চামড়া ইত্যাদি সুষ্ঠুভাবে অপসারণ না করলে চারদিকে দুর্গন্ধময় পরিবেশের সৃষ্টি হতে পারে। এ বর্জ্য নর্দমায় ফেললে রোগ জীবাণু ছড়িয়ে মানুষকে আক্রান্ত করে। প্রায় ক্ষেত্রে অতিরিক্ত বর্জ্যরে চাপে ড্রেন বা নর্দমা বন্ধ হয়ে যাবার আশংকা থাকে। আবার অল্প বৃষ্টিতে নর্দমা আটকে জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হতে পারে। সচেতনতার অভাবে জবাইকৃত পশুর রক্ত এবং অপ্রয়োজনীয় অংশ নর্দমাসহ যেখানে সেখানে ফেলার কারণে বিভিন্ন ধরনের রোগ বালাই বিস্তারসহ পরিবেশের মারাত্মক বিপর্যয় ঘটে। এ পরিস্থিতি যাতে সৃষ্টি না হয় সেদিকে লক্ষ্য রেখে কোরবানির সময় শহরের সর্বত্র সকলকে কিছু সামাজিক দায়িত্ব পালনে উদ্বুদ্ধ হওয়ার জন্য পটুয়াখালী পৌরসভার পক্ষ থেকে আহ্বান জানানো যাচ্ছে। এতে বলা হয়েছে, নির্ধারিত স্থানে ও পরিষ্কার জায়গায় পশু কোরবানি দিতে হবে। রক্ত শুকিয়ে যাওয়ার আগেই ধুয়ে ফেলতে হবে। মাটিতে গর্ত করে তার মধ্যে রক্ত, গোবর ও পরিত্যক্ত অংশ মাটিচাপা দিতে হবে। বর্জ্য অপসারণ এবং মাংস বিতরণে পরিবেশ সম্মত ব্যাগ ব্যবহার করাই উত্তম। পশুর হাড়সহ শক্ত বর্জ্য ও অন্যান্য উচ্ছিষ্টাংশ যেখানে-সেখানে না ফেলে ব্যাগে ভরে নির্ধারিত জায়গায় ফেলতে হবে। নাড়িভূড়ি বা এ জাতীয় বর্জ্য কোনভাবেই পয়ঃনিষ্কাশন নালায় ফেলা ঠিক নয়। নিজের ইচ্ছেমতো যত্রতত্র কোরবানি না দিয়ে কয়েকজন মিলে একইস্থানে কোরবানি দিলে বর্জ্য ব্যবস্থাপনার সুবিধা হয়। কোরবানির বর্জ্য ত্বরিৎ অপসারণে পটুয়াখালী পৌরসভা ইতোমধ্যে প্রয়োজনীয় উদ্যোগ গ্রহণ করেছে , জীবাণু যাতে না ছড়ায় তার জন্য কোরবানির স্থানে ব্লি¬চিং পাউডার বা জীবাণুনাশক ছড়িয়ে দিতে হবে।
অনুরোধক্রমে,
মহিউদ্দিন আহমেদ মেয়র,
পটুয়াখালী পৌরসভা

ডেঙ্গুর বিরুদ্ধে পটুয়াখালী পৌরসভার লড়াই শুরু

ডেঙ্গুর বিরুদ্ধে পটুয়াখালী পৌরসভার লড়াই শুরু।জনতার মেয়র মহিউদ্দিন আহমেদ এর উদ্যোগে ডেঙ্গু মশা নিধনের কাজ শুরু হয়েছে। আপনার বাড়ির চারপাশ পরিষ্কার রাখুন। আসুন সম্মিলিতভাবে ডেঙ্গু প্রতিরোধ করি। (more…)

বাজেট বিষয়ে নাগরিক ভাবনা শীর্ষক মতবিনিময় সভা


পটুয়াখালী পৌরসভার ২০১৯-২০২০ অর্থ বছরের বাজেট “সাজাতে শহর নতুন সাজে সহযোগিতা চাই সকল কাজে।” পটুয়াখালী পৌরসভার ২০১৯-২০২০ অর্থ বছরের বাজেট পরিকল্পনায় জনতার মেয়র মহিউদ্দিন আহম্মেদ’র মূল ভাবনা।আধুনিক সুন্দর পৌর শহর চাই। আসুন সবাই হাতে-হাত মিলাই।

কর্মহীন জেলেদের মাঝে ভিজিএফ এর চাল বিতরন

জনতার মেয়র মহিউদ্দিন আহম্মেদের উদ্যোগে নদীতে মাছ ধরা বন্ধ থাকার কারণে কর্মহীন ২৪ জন জেলেদের মাঝে আজ ভিজিএফ এর জনপ্রতি ৪০কেজি করে চাল বিতরণ করা হয়। পর্যায়েক্রমে আরও ১১৫ জন সহ মোট ১৩৯জনের মাঝে এ চাল বিতরণ করা হবে।

স্থানীয় সরকার ও ইউএনডিপির সহযোগিতায় কর্মশালা অনুষ্ঠিত

পটুয়াখালী শহরের বস্তিবাসী ও গরীব মানুষদের জীবনমান উন্নয়নের লক্ষ্যে স্থানীয় সরকার ও ইউএনডিপির সহযোগিতায় আয়োজিত (city context workshop) কর্মশালায় অংশগ্রহণ করেন জনতার মেয়র মহিউদ্দিন আহমেদ।

জন্ম সনদ

সম্মানিত নাগরিকগণ উভয় ম্যানুয়াল এবং অনলাইন সিস্টেমের জন্মসনদপত্রের জন্য আবেদন করতে পারেন। অনলাইনের জন্য, ওয়েবসাইটের ঠিকানা http://br.lgd.gov.bd। অনলাইন আবেদনপত্রের সার্টিফিকেট সংগ্রহের সময়, আবেদনকারীকে আবেদনকারীর জন্মের তারিখ উল্লেখ করে প্রাসঙ্গিক (সংযুক্ত) নথি জমা দিতে হবে। সরকার অনুযায়ী সিদ্ধান্ত, আবেদনকারীর বয়স 18 (আঠারো) বছর বেশি হলে তাকে 50 / – (পঞ্চাশ) টাকা দিতে হবে অন্যথায় এটি বিনামূল্যে।

রেজিস্ট্রার জেনারেলের কার্যালয়ে সবাইকে স্বাগতম

   জন্ম সনদ একটি শিশুর অধিকার রক্ষাকবচ। জাতিসংঘের শিশু অধিকার সনদের অনুচ্ছেদ ৭ অনুযায়ী, “শিশুর জন্মগ্রহণের পর জন্ম-নিবন্ধীকরণ করতে হবে । জাতীয়তা অর্জন, নামকরণ এবং পিতামাতার পরিচয় জানবার এবং তাদের হাতে পালিত হবার অধিকার আছে ।” ১৮৭৩ সালের ২রা জুলাই তদানীন্তন বৃটিশ সরকার অবিভক্ত বাংলায় জন্ম নিবন্ধন সংক্রান্ত আইন জারী করে। কালের পরিক্রমায় ১১৮ বৎসরে ভৌগোলিক, রাজনৈতিক ও সেই সঙ্গে আইনের নানান পরিবর্তন সত্ত্বেও দেশের তাবৎ মানুষ জন্ম নিবন্ধনের আওতায় না আসায় ২০০১-২০০৬ সালে ইউনিসেফ-বাংলাদেশ এর সহায়তায় পাইলট প্রকল্পের মাধ্যমে দেশের ২৮টি জেলায় ও ৪টি সিটি কর্পোরেশনে জন্ম নিবন্ধনের কাজ নতুনভাবে আরম্ভ হয়। এরই ধারাবাহিকতায় ১৮৭৩ সালের আইন রদ ও রহিত করে সরকার ২০০৪ সনের ৭ ডিসেম্বর ২৯ নং আইন অর্থাৎ জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন আইন, ২০০৪ প্রবর্তন করে। আইনটি ২০০৬ সালের ৩ জুলাই হতে কার্যকর হয়। ২০০১-২০০৬ সালের পাইলট প্রকল্পের শেষে প্রকল্পটি জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন প্রকল্প (২য় পর্যায়) নামে ২০০৭ সালে আরম্ভ হয়ে জুন ২০১২ সালে শেষ হয়। বর্তমানে প্রকল্পটির ৩য় পর্যায়ের কার্যক্রম জুলাই ২০১২ থেকে শুরু হয়ে ২০১৬ সালের জুন মাসে শেষ হয় । প্রকল্পটির আর্থিক সহায়তাকারী সংস্থা ইউনিসেফ-বাংলাদেশ। প্রকল্পটির বিপরীতে মোট বরাদ্দ ১৫৫৭.০০ লক্ষ টাকা; তন্মধ্যে বাংলাদেশ সরকারের অংশ ১২০৭.০০ লক্ষ টাকা (জন্ম নিবন্ধক কার্যালয়সমূহের আদায়কৃত জন্ম নিবন্ধন ফিস হতে ১০৫০ লক্ষ টাকা ম্যানুয়াল বই হতে অনলাইনে এন্ট্রির ব্যয় নির্বাহসহ) ও প্রকল্প সাহায্য ৩৫০.০০ লক্ষ টাকা। সারাদেশে ১৫কোটির অধিক লোকের জন্ম নিবন্ধন সম্পন্ন হয়েছে। বর্তমানে সারাদেশে ১১ টি সিটি কর্পোরেশনের ১২৪টি আঞ্চলিক অফিস , ৩২০ টি পৌরসভা, ৪৫৭১ টি ইউনিয়ন পরিষদ, ১৫টি ক্যান্টনমেন্ট বোর্ড মিলিয়ে ৫০৩০ টি অফিস ও ৫৫টি দূতাবাসসহ মোট ৫০৮৫টি নিবন্ধক অফিসে বর্তমানে সরাসরি ও নিয়মিত যোগাযোগ সমন্বয় করে অনলাইনে জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধনের কার্যক্রম চলছে। Real Time BR Data লিঙ্ক-এ যেয়ে দেশের তাৎক্ষণিক অনলাইন জন্ম নিবন্ধনের সংখ্যা দেখা যাবে। জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন কার্যক্রম অব্যাহত, গতিশীল এবং দেশের নাগরিকদের জন্ম ও মৃত্যুর একটি স্থায়ী ডাটাবেজ সংরক্ষণ রাখার স্বার্থে সরকার ২০১৩ সালের সেপ্টেম্বর মাসে বিদ্যমান জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন আইনের সংশোধন করে রেজিস্ট্রার জেনারেল, জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধক অফিস স্থাপন করা হয়েছে।

*** জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন ফিসের হার

বিষয়

ফিসের হার

দেশে বিদেশে
জন্ম বা মৃত্যুর ৪৫ (পঁয়তাল্লিশ) দিন পর্যন্ত কোন ব্যক্তির জন্ম বা মৃত্যু নিবন্ধন
 

বিনা ফিসে
 

বিনা ফিসে
জন্ম বা মৃত্যুর ৪৫ (পঁয়তাল্লিশ) দিন পর হইতে ৫ (পাঁচ) বৎসর পর্যন্ত কোন ব্যক্তির জন্ম বা মৃত্যু নিবন্ধন (সাকুল্যে)
 

২৫/- টাকা
 

১ মার্কিন ডলার
জন্ম বা মৃত্যুর ৫ (পাঁচ) বৎসর পর কোন ব্যক্তির জন্ম বা মৃত্যু নিবন্ধন (সাকুল্যে)
 

৫০/- টাকা
 

১ মার্কিন ডলার
জন্ম তারিখ সংশোধনের জন্য আবেদন ফি
 

১০০/- টাকা
 

২ মার্কিন ডলার
জন্ম তারিখ ব্যতীত নাম, পিতার নাম, মাতার নাম, ঠিকানা ইত্যাদি অন্যান্য তথ্য সংশোধনের জন্য আবেদন ফি
 

৫০/- টাকা
 

১ মার্কিন ডলার
বাংলা ও ইংরেজি উভয় ভাষায় মূল সনদ বা তথ্য সংশোধনের পর সনদের কপি সরবরাহ
 

বিনা ফিসে
 

বিনা ফিসে
বাংলা ও ইংরেজি উভয় ভাষায় সনদের নকল সরবরাহ
 

৫০/- টাকা
 

১ মার্কিন ডলার

সূত্র: ১৮ ডিসেম্বর ২০১৭ তারিখের বাংলাদেশ গেজেট অতিরিক্ত সংখ্যায় প্রকাশিত প্রজ্ঞাপন

ট্রেড লাইসেন্স ইস্যু ও নবায়ন পদ্ধতি

ট্রেড লাইসেন্স ইস্যু:

বিভাগ/দপ্তররাজস্ব বিভাগ
সেবা প্রদানের পদ্ধতিট্রেড লাইসেন্স ইস্যু।
সেবা প্রদানের প্রয়োজনীয় সময় ট্রেড লাইসেন্সের জন্য নির্ধারিত ‘কে’ ফরমে আবেদন করতে হয়। আবেদন পত্রের সাথে ৩ কপি ছবি, ভাড়ার চুক্তি পত্র ও ভাড়ার রশিদ, কর পরিশোধের রশিদ সহ কর কর্মকর্তার বরাবর আবেদন করতে হয়। লিমিটেড কোম্পানীর ক্ষেত্রে Memorandam এর কপি দাখিল করতে হয়। পরবর্তীতে লাইসেন্স সুপারভাইজার কর্তৃক সরেজমিনে তদমত্ম করে সঠিক পাওয়া গেলে ট্রেড লাইসেন্স ইস্যু করা হয়।
সেবা প্রাপ্তির জন্য প্রয়োজনীয় ফি/ ট্যাক্স/ আনুসাংগিক খরচ৩ দিন, স্বাস্থ্য বিভাগ সহ অন্যান্য বিভাগের তদমেত্মর প্রয়োজন হলে ৭ দিন।
সংশ্লিষ্ট আইন কানুন/ বিধি বিধান১) নামজারীর ফরম মূল্য ১০ টাকা
২) ব্যবসার ধরন অনুযায়ী নির্ধারিত ফি আদায় করা হয়।
অন্যান্য বিধানকর আইনের ৪৪(১), ধারা।
ফরম ডাউনলোড

ট্রেড লাইসেন্স ইস্যু ও নবায়ন আবেদন ফরম ডাউনলোড

ট্রেড লাইসেন্স নবায়ন:

বিভাগ/দপ্তররাজস্ব বিভাগ
সেবা প্রদানের পদ্ধতিট্রেড লাইসেন্স নবায়ন
সেবা প্রদানের প্রয়োজনীয় সময় ট্রেড লাইসেন্স বহির সাথে নবায়নের চালান বহি থাকে। বৎসর ভিত্তিক নবায়ন সোনালী ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট শাখায় নির্ধারিত ফি জমা প্রদানের মাধ্যমে করা হয়।
সেবা প্রাপ্তির জন্য প্রয়োজনীয় ফি/ ট্যাক্স/ আনুসাংগিক খরচ১ দিন
সংশ্লিষ্ট আইন কানুন/ বিধি বিধাননির্ধারিত ফি
অন্যান্য বিধান

পৌরসভার চাকুরী নিয়োগ স্বচ্ছতার সাথে সম্পন্ন

পটুয়াখালী পৌর মেয়র মহিউদ্দিন অাহম্মেদ শতভাগ স্বচ্ছতার মাধ্যমে ইউএনডিপির সহায়তায় পৌরসভার বাস্তবায়নে প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর জীবন মানোন্নয়ন প্রকল্পে কমিউনিটি ফ্যাসিলিলেটর ও সোসিও ইকোনমিক এন্ড নিউট্রেশন ফ্যাসিলেটর দুটি পদে সাতজন করে ১৪জন নারী কর্মীকে চাকুরী বিধি যথাযথভাবে ইন্টারভিই এর মাধ্যমে যোগ্য নারীকে নিয়োগ দিয়েছেন। মেয়র ইউএনডিপির তিনজন অফিসারের উপস্থিতিতে নিয়োগকৃত ১৪ জন নারী কর্মীর নাম ঘোষনা করেন। এ সময় উপস্থিত ছিলেন নিয়োগ চেয়ারম্যান ভবানী শংকর সিংহ, শহর পরিকল্পনাবিধ ফারজানা ইয়াসমিনসহ অন্যান্য কর্মকর্তাবৃন্দ।